অনুদান নির্ভর চলচ্চিত্র এবং গণমাধ্যম

অনুদান নির্ভর চলচ্চিত্র এবং গণমাধ্যম

মোমিন মেহেদীঃ ‘অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনায় প্রসত্মাবিত নীতিমালা অবাধ তথ্যপ্রবাহে নিয়ন্ত্রণ আরোপের অশুভ ইঙ্গিত বলে মনে করেন অনলাইন গণমাধ্যমের প্রতিনিধি, গণমাধ্যমকর্মীসহ নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিরা। তাঁরা বলেন, নীতিমালা দিয়ে নাগরিক সাংবাদিকতার কণ্ঠ  রোধ করা যাবে না। ‘প্রসত্মাবিত অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা ২০১২’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনায় তাঁরা এসব কথা বলেন। অনলাইন নিউজ পোর্টাল উন্মোচন ডটকম এর আয়োজন করে। এ সময় বক্তারা বলেন, সংবাদপত্রের নীতিমালা দিয়েই অনলাইন গণমাধ্যম চলতে পারে। এ জন্য পৃথক নীতিমালার দরকার নেই। নাগরিক সংবাদমাধ্যম হিসেবে ইতিমধ্যে বিকশিত অনলাইন গণমাধ্যমকে নীতিমালা দিয়ে বাধাগ্রস্থ না করার আহবান জানান তাঁরা। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পাটির্র (সিপিবি) নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেন, প্রস্তাবিত নীতিমালা সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ বাসত্মবায়নে বাধাগ্রস্ত করবে। অনলাইন গণমাধ্যমের লাইসেন্স ফি পাঁচ লাখ টাকা নির্ধারণ করা যুক্তিসঙ্গত হবে না বলেও মত দেন তিনি। সভায় টাইমস ওয়াল্ডের্র বার্তা সম্পাদক রাগিবুল রেজা, কবি ও সাংবাদিক সাখাওয়াত টিপু, উন্মোচন ডটকমের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক আবু মুস্তাফিজ, বাংলা রিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক মোমিন মেহেদী, গণমাধ্যমকর্মী ও বস্নগার সোহেল জাফর, পিটিবি নিউজ ডটকমের প্রধান সম্পাদক আশীষ কুমার  দে, বিডিনিউজ বস্নগের উপদেষ্টা সম্পাদক কৌশিক আহমেদ প্রমুখ। সঞ্চালনা করেন অনলাইন গণমাধ্যমকর্মী বাকী বিলস্নাহ।’

এই সংবাদটি-ই বলে দেয় আমাদের দেশের মানুষ যথেষ্ট সচেতন। যে কারনে সচেতন নাগরিক-এর জন্য অনলাইন গণমাধ্যম যখন স্বাধীনভাবে কথা বলার অধিকার বাসত্মবায়ন করছে, তখন সরকারে চাপিয়ে দেয়া নীতিমালার নামে অন্ধকারের বিরম্নদ্ধে আলোর মাশাল নিয়ে এসেছে সবাই। আমরা একটু খেয়াল করলে দেখবো যে, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর স্বাধীন তথ্য প্রবাহ অব্যহত ছিলো কয়েক বছর মাত্র। আমাদের মা-মাটি আর মানুষের ভালোবাসার সূত্র ধরে সত্যনিষ্ট-বস্ত্তনিষ্ট সংবাদ পরিবেশনের জন্য নতুন আলোয় আলোকিত হয়ে উঠেছিলো স্বাধীন দেশের সংবাদকর্মী আর সম্পাদকগণ। এভাবে বাংলাদেশে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে যখন সরকারের ভুলগুলো শুধরে দেয়ার মহান লÿ্য থেকে যখন সংবাদপত্রগুলো সোচ্চার হলো; তখনই নেমে এলো কালোমেঘের ঘণঘটা। অন্ধকারে ঢেকে দেয়া হয় সংবাদপত্র-সংবাদকর্মী আর সত্য সংবাদের পৃথিবীকে।

সে যাই হোক, এখন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক তনয়া গণতন্ত্রের মানসকন্যাখ্যাত রাজনীতিক ও কলামিস্ট শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনা করছেন। দেশের বিরোধী দলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া বা অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মত বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শুধু একজন রাজনীতিক-ই নন, একজন কলামিস্টও। আমরা দেখেছি, যখনই দেশ-মানুষ বা সমাজের কোন সমস্যা হয়েছে; তিনি কলম ধরেছেন, লিখেছেন গভীরতর ভালোবাসা আর মায়া দিয়ে। তার লেখনির মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতি বিভিন্ন সময় ফিরে পেয়েছে চলার উৎসাহ। এমন একজ মানুষ যখন প্রধানমন্ত্রী; যখন একজন কলামিস্ট প্রধানমন্ত্রী; যখন একজন কলমযোদ্ধা প্রধানমন্ত্রী; তখন সেই সরকারের তথ্যমন্ত্রণালয় থেকে দেয়া হলো একটি নীতিমালা; অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালার খসড়া। যা প্রায় চূড়ামত্ম করে সম্প্রতি সরকারের সংশিস্নষ্ট আমলারা তাদের একামত্ম পরিচিত কয়েকজন সাংবাদিককে ডেকে ঘোষণা দিয়েছে।

আর এই খসড়া ঘোষণার পর সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকারের তথ্যসচিব হেদায়েতুলস্নাহ আল মামুন বলেছেন, অনলাইন গণমাধ্যমগুলোকে একটি নীতিমালার আওতায় আনতে সরকার আগামী অক্টোবরের মধ্যে এর খসড়াা চূড়ামত্ম করবে। আমার জানা মতে, বর্তমান তথ্য সচিবও একজন কবি ও লেখক। পত্র পত্রিকায় প্রায়ই তাঁর কবিতা প্রকাশিত হয়। সংবাদপত্র সম্পর্কে মোটামুটি তাঁর ধারণা রয়েছে বলে আমার একটা বিশ্বাস ছিলো। কিন্তু সেই বিশ্বাসকে ভেঙে চূড়ে তিনি প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের সংবাদপত্র সম্পর্কে তাঁর একটা ছোটখাটো ধারণা থাকলেও অনলাইন গণমাধ্যম সম্পর্কে তাঁর কোন ধারনাই নেই। যদি থাকতো, তাহলে সম্প্রতিকালের এই অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালার খসড়া কখনোই  তৈরি হতো না। কেননা, গণমাধ্যম, গণমাধ্যমই। এখানে দৈনিক পত্রিকা বা অনলাইন পত্রিকাকে আলাদা করে দেখার আপাত দৃষ্টিতে কোন সুযোগ নেই। এমতবস্থায় বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মত একজন দÿ দেশ পরিচালকের তথ্য সচিব কিভাবে এমন নীতিমালা তৈরি করে; যেখানে লেখা হয়েছে- ৬/ক. প্রতি বছরে সংশিস্নষ্ট খাতে ৫০,০০০/- (পঞ্চাশ হাজার) টাকা ফি প্রদান করে লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে। সরকার প্রয়োজনে লাইসেন্স ফি পুনঃনির্ধারণ করতে পারবে। খ. লাইসেন্স-এর মেয়াদ শেষ হওয়ার অমত্মত ৩০ (ত্রিশ) দিন পূর্বে নবায়নের জন্য আবেদন করতে হবে এবং বিশেষ কারণে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নবায়ন করতে ব্যর্থ হলে ৫,০০০/- (পাঁচ হাজার) টাকা সারচার্জ জমা দিয়ে সর্বোচ্চ ০২ মাসের মধ্যে লাইসেন্স নবায়ন করতে হবে।

হাস্যকর এবং একটি সমালোচনার কথা হলো লাইসেন্স। আমি সংসদ সদস্য এবং সাংবাদিক বেবী মওদুদের ভাষায় বলতে চাই- অনলাইন গণমাধ্যম কি মোটর সাইকেল; যে প্রতি বছর লাইসেন্স করতে হবে?

তার উপর আবার রয়েছে জামানত-এর বিষয়। নীতিমালা প্রণয়নকারী আমলা ও তথাকথিত বিশেষজ্ঞদের মধ্যে অনলাইন গণমাধ্যম সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা থাকলেও এই কথা খসড়ায় উঠে আসতো না। কেননা, অনলাইন গণমাধ্যম কোন লাভজনক প্রতিষ্ঠান বা দোকান নয়। অনলাইন গণমাধ্যম হলো- সবার আগে সংবাদ পৌছে দেয়ার একটি পন্থা। এই পন্থাকে বাঁধাগ্রস্থ করতে তৈরি করা নীতিমালার খসড়ায় আরো উলেস্নখ করা হয়- লাইসেন্স গ্রহণকালে অনুমতিপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পূর্বে প্রদত্ত আর্নেস্টমানি বাবদ ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা পরবর্তীতে জামানত হিসেবে গণ্য হবে; লাইসেন্স হসত্মামত্মরের বিধি নিষেধ- সরকারের পূর্বানুমোদন ব্যতীত কোন লাইসেন্স বা এর উপর অর্জিত স্বত্ব বা শেয়ার সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে হসত্মামত্মর করা যাবে না। তবে উভয় পক্ষের মধ্যে নিয়ম অনুযায়ী নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে চুক্তি সম্পাদন করে সরকারি কোষাগারে ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা ফি প্রদান পূর্বক লাইসেন্স বা অর্জিত স্বত্ব বা শেয়ার হসত্মামত্মর করা যাবে। লাইসেন্স স্থগিতকরণ ও বাতিলকরণ বিষয়ে লেখা হয়েছে- সরকার নিম্নোক্ত এক বা একাধিক কারণে লাইসেন্স স্থগিত বা বাতিল করতে পারবে- (ক) লাইসেন্স/চুক্তি সংক্রামত্ম সরকারের কোন পাওনা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে ব্যর্থ হলে; (খ) বিটিআরসি প্রদত্ত কোন শর্ত ভঙ্গ করলে; (গ) এই নীতিমালার কোন শর্ত/শর্তাবলি ভঙ্গ করলে; এবং (ঘ) সরকারের অন্য কোন নির্দেশ প্রতিপালনে ব্যর্থ হলে। ১০। অনলাইন সংস্করণ পরিচালনা: সরকার কর্তৃক অনুমোদনকৃত বর্তমানে বিদ্যমান টেলিভিশন ও বেতার চ্যানেলসমূহ লাইসেন্স প্রদানকারী কর্তৃপক্ষকে অবহিত রেখে অনলাইন সংস্কারণ পরিচালনা করতে পারবে। বিদ্যমান সংবাদপত্রসমূহও সংশিস্নষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত রেখে অনলাইন সংস্করণ পরিচালনা করতে পারবে।  পেশাগত ও কারিগরি মান নিয়েও রয়েছে মন গড়া কথা এই খসড়া নীতিমালায়। উলেস্নখ করা হয়েছে- (ক) আবেদনকারী প্রতিষ্ঠানকে পেশাগত ও কারিগরি মানসম্মত অনুষ্ঠান পরিচালনায় সক্ষম হতে হবে। প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশে যাতে অনুষ্ঠানের মান সমুন্নত থাকে সেজন্য একাধিক প্রতিষ্ঠানকে বেসরকারি মালিকানায় অনলাইন গণমাধ্যম স্থাপন ও পরিচালনার অনুমতি দেয়া যেতে পারে;  (খ) শর্ত থাকে যে অনলাইন গণমাধ্যম সম্প্রচারের জন্য প্রযোজ্য ক্ষেত্রে International Telecommunication Union (ITU) ও বিটিআরসি আরোপিত সকল টেকনিক্যাল স্টান্ডার্ড, শর্ত ও নিয়ন্ত্রণমূলক নীতিমালা মেনে চলতে হবে; (গ) ব্রডকাস্টিং নীতিমালা, শর্তসমূহ, ফ্রিকোয়েন্সি, আমত্মর্জাতিক রীতিনীতিসহ অন্যান্য সংশিস্নষ্ট বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের বা সরকার কর্তৃক দায়িত্ব প্রাপ্ত সংস্থা বা বোর্ড-এর প্রতিনিধিত্বের মাধ্যমে বা সম্মতিক্রমে আমত্মর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন/বিটিআরসি কর্তৃক গৃহীত বা স্বীকৃত সিদ্ধামত্ম অবশ্যই মেনে চলতে হবে;  (ঘ) অনলাইন পত্রিকার ক্ষেত্রে পত্রিকার প্রতিটি কপিতে প্রকাশক ও সম্পাদকের নাম ঠিকানা অবশ্যই উলেস্নখ থাকতে হবে; (ঙ) অনলাইন পত্রিকার ক্ষেত্রে পরিচালনাকারীর ন্যূনতম ৫,০০,০০০/- (পাঁচ লক্ষ) টাকা এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স থাকতে হবে; (চ) অনলাইন গণমাধ্যম পরিচালনাকারীর (পত্রিকার ক্ষেত্রে সম্পাদকের) শিক্ষাগত যোগ্যতা ন্যূনতম স্নাতক/সমমানের থাকতে হবে এবং সাংবাদিকতায় প্রথম শ্রেণীর পত্রিকায় (সার্কুলেশন ভিত্তিক) ০২ (দুই) বছর কাজের অভিজ্ঞতা ও যথাযথ প্রশিক্ষণ থাকতে হবে; (ছ) উক্ত রীতিনীতি, নিয়ম-পদ্ধতি এবং শর্তসমূহ-এর প্রয়োগ বা প্রতিপালনের বিষয় সরকারের আদেশ-নির্দেশ অবশ্যই চূড়ামত্ম বলে গণ্য হবে;  (জ) যে কোন অনলাইন গণমাধ্যম টেক্সট, অডিও ও ভিডিও content অথবা একাধিক প্রকার content সমৃদ্ধ ওযয়েবসাইট হোস্টিং করে তা পরিচালনা করতে হবে। (ঝ) সকল অনলাইন গণমাধ্যম বাংলাদেশে স্থাপিত সার্ভারে হোস্টিং করতে হবে। ডিএন এস আই (ডোমেইন নেইম সার্ভার ইন্টারনেট প্রটোকল) সম্পর্কে তথ্য মন্ত্রণালয় অবহিত থাকতে হবে। (ঞ) অনলাইন গণমাধ্যমে অন্য কোন দেশি বা বিদেশী গণমাধ্যম লিংক করা যাবে না।

এত এত ভুল নিয়ে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে। যে নীতিমালা বা খসড়ার আদৌ কোন প্রয়োজন নেই। তাছাড়া নীতিমালা যদি থাকেই, তবে থাকবে সংবাদপত্রের সেই সাবেক নীতিমালা। কেননা, একদেশে দুই রাজা যেমন থাকতে পারে না; তেমনি পারেনা দুই আইনও। গণমাধ্যমের জন্য নীতিমালা রয়েছে, সেই নীতিমালা অনুযায়ী-ই চলবে বাংলাদেশের মাটি ও মানুষের স্বাধীনতার গণমাধ্যম-অনলাইন গণমাধ্যম। পৃথিবীর পাশাপাশি পথ চলতে তৈরি হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষ। সচেতন হচ্ছে জনতা। সেই সচেতনতার পথে কোন দেয়াল কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। যে কারনে অনলাইন গণমাধ্যমের সম্পাদক-সংবাদকর্মী-লেখক সবাই ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। ঐক্যবদ্ধ হতেই হবে বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের মাটির জন্য, মানুষের জন্য। যাতে করে কোন চাপিয়ে দেয়া শাসন-দুঃশাসন নিয়ে কোন সরকার-দল বা মানুষ চলতে না পারে।

অনলাইন গণমাধ্যম নীতিমালা নিয়ে সম্প্রতি অনলাইন পত্রিকা উম্মোচন-এর একটি গোল টেবিল বৈঠকে অনেকেই কথা বলেছেন। বলেছি আমিও। আর আমার সেই কথা দিয়েই শেষ করছি- ‘বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে স্বাধীনভাবে কথা বলার জন্য, স্বাধীনভাবে সুন্দর-এর সাথে বাঁচার জন্য,  সেই স্বাধীনতাকে কেড়ে নেয়ার চেষ্টা করলে সাধারন মানুষ তা কখনোই মেনে নেবে না। একইভাবে অনলাইন গণমাধ্যম বলে সংবাদ জগতকে দু’ভাগে ভাগ করার যে চেষ্টা করা হচ্ছে; তা সচেতন সমাজ কখনো্ মেনে নেবে না। অতএব, গণমাধ্যমের সেই সাবেক নীতিমালাই বহাল রাখার আহবান থাকলো মাননীয় প্রধানমন্ত্রী-কলামিস্ট-রাজনীতিক শেখ হাসিনার প্রতি। যিনি আলোর পসরা সাজাতে তৈরি সবসময়; ভালোর পসরাও চান প্রতিনিয়ত। শুধু এখানেই শেষ নয়; চলচ্চিত্রকে টিকিয়ে রাখার জন্য সরকারী অনুদানে যেমন চলচ্চিত্র নির্মিত হয়; তেমনি অনলাইন গণমাধ্যমকে টিকিয়ে রাখতে অনলাইন গণমাধ্যমে প্রতিবছর অনুদান দেয়ারও আহবান থাকলো…

মোমিন মেহেদী : প্রধান সম্পাদক: বাংলারিপোর্ট টুয়েন্টিফোর ডটকম ও রাজনীতিক

www.mominmahadi.com

অতিথি লেখক